ঐতিহ্যগতভাবেই
আমরা ইফতারে ভাজাভুনা ও তেল
জাতীয় খাবার বেশি খেয়ে থাকি। শুধু
তাই নয়, ইফতারে পেট ভরে খাওয়ার
নিয়মও যেন চালু হয়ে গেছে। কিন্তু এ
সময় খাবার হতে হবে সুষম ও আদর্শ। ইফতারে ভাজাপোড়া খাবার
এ সময় ভাজাপোড়া খাবারের আধিক্য
দেখা যায়। দীর্ঘক্ষণ রোজা রাখার পর
ঝাল বা ভাজাভুনা খেতে স্বাদ লাগে।
কিন্তু লক্ষ্য রাখতে হবে, এ
খাবারগুলো যেন দোকানের বাসি-পচা ও ভেজালযুক্ত না হয়। এই খাবার উচ্চ
ক্যালরিসমৃদ্ধ বা ইমপ্রুভড ডায়েট,
যা রোজাদারদের শক্তি জোগান দেয়।
পক্ষান্তরে রোজা রাখার ফলে আমাদের
শরীরে মাংসপেশির ক্ষয়
থেকে রক্ষা করে। এজাতীয় খাবার। কিন্তু এ খাবারের খারাপ দিকটিই বেশি।
কারো এসিডিটি বা পেপটিক আলসার
ডিজিজ থাকলে এ খাবার
হজমে অসুবিধা হয়। ওজন বাড়ায় ডাল-
বিচি গ্রুপের এ জাতীয় খাবার।
ইফতারে সুষম খাবার পাঁচ গ্রুপের খাদ্য থেকে এ সময় খাবার
বেছে নিতে হয়। খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ
বয়স ও ব্যক্তিভেদে বিভিন্ন হয়।
বিভিন্ন ফল দিয়ে তৈরি ড্রেজারট,
মিল্কসেক, ফলের রস, মিষ্টি জাতীয়
খাবার যেমন- সুজি, সেমাই খাওয়া এসময় আদর্শ। সারাদিন
রোজা রেখে শরবত পানিশূন্যতা দূর
করে। ইসবগুল ও তোকমার শরবত বেশ
ঠাণ্ডা। কাগজিলেবুর শরবত যে কেউ
খেতে পারেন।
অনুসন্ধান করুনঃ
ফেসবুকে যোগ দিনঃ
হৃদয়ের অন্তস্থল থেকেঃ
জনপ্রিয় লেখাঃ
বিভাগঃ
- ই বুক (12)
- ইসলামিক (24)
- ওয়েব ডিজাইন (15)
- কবিতা (6)
- গল্প (11)
- গান (6)
- গিনেস বুক অফ ওয়াল্ড রেকডস (20)
- জীবনি (3)
- টিপস এন্ড ট্রিকস (41)
- টেক সংবাদ (62)
- ডাওনলোড (3)
- তথ্য প্রযুক্তি (9)
- প্রাণী বৈচিত্র্য (31)
- ফান জোন (3)
- বিস্ময়কর তথ্য (2)
- মোবাইলীয় (46)
অনেক কিছু জানা গেল শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।
ReplyDelete